।।প্রতিদিন বিভাগ।।
।। জুন সংখ্যা।।
।। বিষয় - মুক্ত (গুচ্ছ কবিতা) -১৭।।
নিমাই জানার কবিতা
(১)
নিহত পরমাত্মিক দেবীর ঘুম ও তৃতীয় পর্যায় সারণির রঙ্গন দৃশ্য
থাইল্যান্ডের মদ ও উৎকীর্ণ শিলালিপি সৃষ্টিকারী যে দেবীটি আমার শরীর থেকে বেরিয়ে মাঝরাতের মৃত মাছের আঁশ নিয়ে শিথিল কবরে নেমে উলঙ্গ হয়ে যাওয়া কুয়াশার শ্বাসকষ্ট শুনছিল সে ধীরে ধীরে মোমবাতির মতো একটি শীর্ণকায় লাশ ভেগাসের রাসেল ভাইপার সাপ নিয়ে উবু হয়ে সন্ন্যাসীর রোগাক্রান্ত পোশাক পরে নিল।
চতুর্থ পিতা কোষের তৃতীয় আনুপূর্বিক খোলস খুলছেন আমার মতো অক্ষম ক্ষত্রিয়ের শরীর থেকে , পোশাক খোলা খুব সহজ কথা নয় পারদ মাখানো ভাগাড়ের দুর্গন্ধ ও খলসে মাছের চোখের থেকেও আরো কোন বিধবা চোখ আলমারিতে দুলতে থাকা সদ্য ফাঁসি খাওয়া আমার কোন সহপাঠীর দেহটা ঝুলছে চাবি গোছার অনিয়ন্ত্রিত পেন্ডুলামের দোলনকাল থেকে ছিটকে আশা বিস্ফারিত চোখের দর্শন ও দৃশ্য নিয়ে , কে মহাভারত লিখেছিল হে সুদৃশ্য হাড়ের চাকু ? আমি স্টেনলেস টিফিন কৌটোয় জমিয়ে রাখি পূর্বপুরুষদের জন্ম রস ও সিঁদুরের ছদ্মবেশ নামধারী কোন ডিনামাইট , মাঝরাতে দীর্ঘ চিৎকার করতে করতে সূচালো ব্লেড দিয়ে কেটে দিচ্ছি সব কারারক্ষীদের মাথা । ব্লেড আরেকটা ব্লেডকে ফোর প্লে করছে , চুমু খাচ্ছে
হত্যা কাকে বলে হে কৃষ্ণনগরীয় পুলস্ত্যের বৃষ্টি ? আমি ঠিক বুঝতে পারি পাইন গাছের হিমশৈলীয় গিরিখাত পেরিয়ে যখন পাইন গাছের কাঠগুলো লাল গোলাপ ফুলের মতো গর্ভবতী বারুদ মুখে নিয়ে ছোট ছোট কাঠের বাক্সে ঘুমোতে চলে যায় সে তখন মহাজ্ঞানীর মতো নিশ্চুপ হয়ে যায়। ৫০ তম ফাঁসির জন্য ঘন্টা বাজাবে নরকের উলঙ্গ কাপালিক ঘরে । যৌন বারুদ জ্বলল এবার ট্রাই সেমিস্টার থ্রি ফিঙ্গারিং প্রিম্যাচিউরড গর্ভপাত ঘরে ।
(২)
থাইল্যান্ডের মদ ও উৎকীর্ণ শিলালিপি সৃষ্টিকারী যে দেবীটি আমার শরীর থেকে বেরিয়ে মাঝরাতের মৃত মাছের আঁশ নিয়ে শিথিল কবরে নেমে উলঙ্গ হয়ে যাওয়া কুয়াশার শ্বাসকষ্ট শুনছিল সে ধীরে ধীরে মোমবাতির মতো একটি শীর্ণকায় লাশ ভেগাসের রাসেল ভাইপার সাপ নিয়ে উবু হয়ে সন্ন্যাসীর রোগাক্রান্ত পোশাক পরে নিল।
চতুর্থ পিতা কোষের তৃতীয় আনুপূর্বিক খোলস খুলছেন আমার মতো অক্ষম ক্ষত্রিয়ের শরীর থেকে , পোশাক খোলা খুব সহজ কথা নয় পারদ মাখানো ভাগাড়ের দুর্গন্ধ ও খলসে মাছের চোখের থেকেও আরো কোন বিধবা চোখ আলমারিতে দুলতে থাকা সদ্য ফাঁসি খাওয়া আমার কোন সহপাঠীর দেহটা ঝুলছে চাবি গোছার অনিয়ন্ত্রিত পেন্ডুলামের দোলনকাল থেকে ছিটকে আশা বিস্ফারিত চোখের দর্শন ও দৃশ্য নিয়ে , কে মহাভারত লিখেছিল হে সুদৃশ্য হাড়ের চাকু ? আমি স্টেনলেস টিফিন কৌটোয় জমিয়ে রাখি পূর্বপুরুষদের জন্ম রস ও সিঁদুরের ছদ্মবেশ নামধারী কোন ডিনামাইট , মাঝরাতে দীর্ঘ চিৎকার করতে করতে সূচালো ব্লেড দিয়ে কেটে দিচ্ছি সব কারারক্ষীদের মাথা । ব্লেড আরেকটা ব্লেডকে ফোর প্লে করছে , চুমু খাচ্ছে
হত্যা কাকে বলে হে কৃষ্ণনগরীয় পুলস্ত্যের বৃষ্টি ? আমি ঠিক বুঝতে পারি পাইন গাছের হিমশৈলীয় গিরিখাত পেরিয়ে যখন পাইন গাছের কাঠগুলো লাল গোলাপ ফুলের মতো গর্ভবতী বারুদ মুখে নিয়ে ছোট ছোট কাঠের বাক্সে ঘুমোতে চলে যায় সে তখন মহাজ্ঞানীর মতো নিশ্চুপ হয়ে যায়। ৫০ তম ফাঁসির জন্য ঘন্টা বাজাবে নরকের উলঙ্গ কাপালিক ঘরে । যৌন বারুদ জ্বলল এবার ট্রাই সেমিস্টার থ্রি ফিঙ্গারিং প্রিম্যাচিউরড গর্ভপাত ঘরে ।
(২)
ব্যাধ ও ডার্ক কোটেড একটি জিঙ্কেট গর্ভিনী ব্লাউজের পর্দা
পিতার তিনবার জন্ম হয়েছিল সাদা কুঁচকানো অ্যালুমিনেটেড ডার্ক স্পীচ , ডার্ক সোল , ডার্ক রিজিয়ন অফ ব্রেন স্কাল , একটা ক্রূর হাসি টাইম মেশিনে চড়ে অদূর ঘটমান অতীতে যাওয়া যায় একটা সাইকোটিক ওষুধ খেয়ে । প্রতিটি স্নান ঘরের শেষ রুমে পতঞ্জল যোগ দর্শনের একটা ক্যালেন্ডার ঝুলছে । হি হি হাসছে তিমি মাছের ডিম থেকে সদ্য মুক্তি পাওয়া নরকাধম বাচ্চা গুলো ।
ঘুম বড় দরকারি গুদাম ঘরে আটকানো ফিশিং কার্টুনের ভেতরে জমা থাকা ভ্যানিলা আইসক্রিমের ভেতরে প্যাঁচ খাওয়া অবৈধ যকৃত বিক্রির থেকেও ।ঘুমের একটা হাফ হাতা ব্লাউজ আছে । ঘুমের ও একটি নিজস্ব ঘুম আছে । অথচ নিজস্ব কোন হোমাগ্নি নেই । ঘুম সকলকেই অন্তর্বাসের ইলাস্টিকটা পরিয়ে মাঝরাতের ঘন নিউক্লিয়াসের পর্দা বরাবর হাঁটতে বাধ্য করে ঘুমের তিনটি পিশাচের ঠোঁটে ঝুলে থাকা বিষধর গ্রেহাউন্ড ন্যাক্রোপলিস নেলপালিশ আছে। উপবাস থেকে নেমে ঘোর খুনিদের একবার তপস্যা করা হোক , যে তাকে তরল উষ্ণতার চাদর মাখিয়ে পাথর তৈরি করে দেয় , মাথার বীভৎস করোটি থেকে নেমে আসে চরণামৃতের নৌকা । কে এমন প্রহার করে গেল রাতে ? আমি স্পষ্ট শুনতে পাই একা একটা লোমশ মানুষ নিজের শরীরকে নিজেই জড়িয়ে উর্বর কর্ষণ অনুর্বর সংকর্ষণ মাদকাসক্ত নেশাখোর অভিযোজন পিশাচবৎ করে গেল । আয়না একমাত্র আমার তড়িতাহত যোজন যন্ত্র ।
আমি নিস্তব্ধ ধ্যানে বসি । এখনো ঝিনুকের ভেতরের নরম মাংসের সুস্বাদু রস আর আয়নায় আমার উলঙ্গ দৃশ্য স্থগিত রাখা হোক, ক্ষয় হয়ে যাওয়া উইপোকা খাওয়া ভাঙা কাঁচের লেলিহান অ্যালকোহলিক মৃতদেহটা নিজেই নিজেকে কাঁধে করে শ্মশান পর্যন্ত নিয়ে যায় । মৃতদেহটা মাঝে মাঝে দুটো পা ফাঁক করে ঘুমিয়ে পড়ে ।
(৩)
পিতার তিনবার জন্ম হয়েছিল সাদা কুঁচকানো অ্যালুমিনেটেড ডার্ক স্পীচ , ডার্ক সোল , ডার্ক রিজিয়ন অফ ব্রেন স্কাল , একটা ক্রূর হাসি টাইম মেশিনে চড়ে অদূর ঘটমান অতীতে যাওয়া যায় একটা সাইকোটিক ওষুধ খেয়ে । প্রতিটি স্নান ঘরের শেষ রুমে পতঞ্জল যোগ দর্শনের একটা ক্যালেন্ডার ঝুলছে । হি হি হাসছে তিমি মাছের ডিম থেকে সদ্য মুক্তি পাওয়া নরকাধম বাচ্চা গুলো ।
ঘুম বড় দরকারি গুদাম ঘরে আটকানো ফিশিং কার্টুনের ভেতরে জমা থাকা ভ্যানিলা আইসক্রিমের ভেতরে প্যাঁচ খাওয়া অবৈধ যকৃত বিক্রির থেকেও ।ঘুমের একটা হাফ হাতা ব্লাউজ আছে । ঘুমের ও একটি নিজস্ব ঘুম আছে । অথচ নিজস্ব কোন হোমাগ্নি নেই । ঘুম সকলকেই অন্তর্বাসের ইলাস্টিকটা পরিয়ে মাঝরাতের ঘন নিউক্লিয়াসের পর্দা বরাবর হাঁটতে বাধ্য করে ঘুমের তিনটি পিশাচের ঠোঁটে ঝুলে থাকা বিষধর গ্রেহাউন্ড ন্যাক্রোপলিস নেলপালিশ আছে। উপবাস থেকে নেমে ঘোর খুনিদের একবার তপস্যা করা হোক , যে তাকে তরল উষ্ণতার চাদর মাখিয়ে পাথর তৈরি করে দেয় , মাথার বীভৎস করোটি থেকে নেমে আসে চরণামৃতের নৌকা । কে এমন প্রহার করে গেল রাতে ? আমি স্পষ্ট শুনতে পাই একা একটা লোমশ মানুষ নিজের শরীরকে নিজেই জড়িয়ে উর্বর কর্ষণ অনুর্বর সংকর্ষণ মাদকাসক্ত নেশাখোর অভিযোজন পিশাচবৎ করে গেল । আয়না একমাত্র আমার তড়িতাহত যোজন যন্ত্র ।
আমি নিস্তব্ধ ধ্যানে বসি । এখনো ঝিনুকের ভেতরের নরম মাংসের সুস্বাদু রস আর আয়নায় আমার উলঙ্গ দৃশ্য স্থগিত রাখা হোক, ক্ষয় হয়ে যাওয়া উইপোকা খাওয়া ভাঙা কাঁচের লেলিহান অ্যালকোহলিক মৃতদেহটা নিজেই নিজেকে কাঁধে করে শ্মশান পর্যন্ত নিয়ে যায় । মৃতদেহটা মাঝে মাঝে দুটো পা ফাঁক করে ঘুমিয়ে পড়ে ।
(৩)
একটি মৃত স্বীকারোক্তি ও স্কাই ব্লু চুড়িদারের মহাকর্ষীয় ছাই
ধ্বংস কতবার নেমে আসতে পারে শান্তনু ? কতবার মৃত সাপকে নিয়ে কাগজ ফুলের মতো টাঙিয়ে অহংকারে উল্লাস করতে পারি হে নধর দেবতা ? নদীর ভেতরে কতটা গভীরতা থাকলে একটা মানুষ কনজেস্টেট পাপ করে? কতবার মাঝরাতে নিজের অবৈধ ব্যঞ্জনবর্ণ হারিয়ে গেলে কীটনাশকের দোকান থেকে মানুষ বারবার ফিরে এসে আত্মহত্যার ষড়যন্ত্র করে ? পৃথিবীতে আত্মহত্যার জন্যই মানুষ বারবার পৃথিবীতে ফিরে আসে । আত্মহত্যা করবে বলে সে নিম ও আকাশমনির কাঠ দিয়ে কাঠের পালঙ্ক তৈরি করে । চেয়ারে বসে ঠান্ডা পানীয়ের সাথে ওষুধ মিশিয়ে খায় । গলায় শ্মশানের ছাই মাখে আর পায়ুদারে বিষ মাখানো মোমবাতি ঢুকিয়ে নেয় । সেবিকাদের পোষ্টিকতন্ত্র আমার খুব প্রিয়
সকলেই কাঁদে না কাঁদতে নেই ও । সকলের থাইরয়েডের অসুখ হচ্ছে বলে মানুষের বিকারগ্রস্ত হয়ে রাত্রিবেলায় নিজের ঘুমকে নিজেই গিরগিটির রাষ্ট্রের সাথে পরকীয়া কথা বলে মৃত্যুর বাঁশি বাজায় ।
পায়ুদ্বার যৌনাঙ্গ নরকের মহোৎসব জাহান্নামের বৃষ্টি মলমূত্র ভেসে থাকা কঠিন নরকের মতো তীব্র পেটের যন্ত্রণা মাথার ঘিলু ছটফট করা ঘাতক সবাই একসাথে বাদামের ঝোল খেলো , পোশাক থেকে পায়ের নিচে জমে থাকা বড় জাহাজডুবির দৃশ্য দেখে এতো আর কেউ আগে কখনো কাঁদেনি । আমি আর কোনো আবক্ষমূর্তির তলদেশে যাইনি ভয়ে যাতে স্ট্যাচুর ভেতর থেকে মানুষটা বেরিয়ে আমার মাথায় তার ১০০ বছরের জমানো কফ ঢেলে দেয় । আমার সব বীজগাণিতিক ঘাম মিথ্যা। শুনশান এখান থেকেই প্রতিদিন বাসি আঙ্গুলের ফাঁক দিয়ে এভারেস্টের উচ্চতা মাপি নরম মাংস ধরে ধরে , সর্দির ভিতরে হলুদ ও রক্ত মেশানো নির্জন নদীর বৃষ্টি গুলোকে ঘরের কোণে লুকিয়ে দেখতে থাকি উলঙ্গ হয়ে যাওয়া পাথরের আয়নায় ।
(৪)
ধ্বংস কতবার নেমে আসতে পারে শান্তনু ? কতবার মৃত সাপকে নিয়ে কাগজ ফুলের মতো টাঙিয়ে অহংকারে উল্লাস করতে পারি হে নধর দেবতা ? নদীর ভেতরে কতটা গভীরতা থাকলে একটা মানুষ কনজেস্টেট পাপ করে? কতবার মাঝরাতে নিজের অবৈধ ব্যঞ্জনবর্ণ হারিয়ে গেলে কীটনাশকের দোকান থেকে মানুষ বারবার ফিরে এসে আত্মহত্যার ষড়যন্ত্র করে ? পৃথিবীতে আত্মহত্যার জন্যই মানুষ বারবার পৃথিবীতে ফিরে আসে । আত্মহত্যা করবে বলে সে নিম ও আকাশমনির কাঠ দিয়ে কাঠের পালঙ্ক তৈরি করে । চেয়ারে বসে ঠান্ডা পানীয়ের সাথে ওষুধ মিশিয়ে খায় । গলায় শ্মশানের ছাই মাখে আর পায়ুদারে বিষ মাখানো মোমবাতি ঢুকিয়ে নেয় । সেবিকাদের পোষ্টিকতন্ত্র আমার খুব প্রিয়
সকলেই কাঁদে না কাঁদতে নেই ও । সকলের থাইরয়েডের অসুখ হচ্ছে বলে মানুষের বিকারগ্রস্ত হয়ে রাত্রিবেলায় নিজের ঘুমকে নিজেই গিরগিটির রাষ্ট্রের সাথে পরকীয়া কথা বলে মৃত্যুর বাঁশি বাজায় ।
পায়ুদ্বার যৌনাঙ্গ নরকের মহোৎসব জাহান্নামের বৃষ্টি মলমূত্র ভেসে থাকা কঠিন নরকের মতো তীব্র পেটের যন্ত্রণা মাথার ঘিলু ছটফট করা ঘাতক সবাই একসাথে বাদামের ঝোল খেলো , পোশাক থেকে পায়ের নিচে জমে থাকা বড় জাহাজডুবির দৃশ্য দেখে এতো আর কেউ আগে কখনো কাঁদেনি । আমি আর কোনো আবক্ষমূর্তির তলদেশে যাইনি ভয়ে যাতে স্ট্যাচুর ভেতর থেকে মানুষটা বেরিয়ে আমার মাথায় তার ১০০ বছরের জমানো কফ ঢেলে দেয় । আমার সব বীজগাণিতিক ঘাম মিথ্যা। শুনশান এখান থেকেই প্রতিদিন বাসি আঙ্গুলের ফাঁক দিয়ে এভারেস্টের উচ্চতা মাপি নরম মাংস ধরে ধরে , সর্দির ভিতরে হলুদ ও রক্ত মেশানো নির্জন নদীর বৃষ্টি গুলোকে ঘরের কোণে লুকিয়ে দেখতে থাকি উলঙ্গ হয়ে যাওয়া পাথরের আয়নায় ।
(৪)
ইহলোক ও অষ্টাদশ পরজন্মের নীলাভ ঋণাত্মক সম্রাজ্ঞীরা
মাঝে মাঝেই আমার পিশাচের থেকেও আরো ঝাঁঝালো কোন অ্যামাইনো ফ্লুইড ভর্তি গর্ভের জলভর্তি বেলুনটা বিস্ফারিত হয়ে ফেটে যেতেই মুখগহ্বরের সরলরৈখিক কিম্ভূত বিকৃত হাসপাতালের মৃতদেহের মলমূত্র , উটের কালো পায়খানা লেগে থাকা জামাটাকে দেখে আমার ভয় হয়। জলজ জানোয়ারের ভেতরে যে আছে তার অনেকদিন আগেই সম্পাদ্যের সুক্রোজ স্খলন ঘটে গেছে। রোজ রাতে দুই হাতে চটচট করতে থাকা ক্যালসিয়ামের মতো নিঃশব্দ নর্তকীরা নাচছে টেলিকাস্ট এ খাওয়া গলার ভেতর , একটা তরঙ্গ । ঋতুপর্ণ তরঙ্গ । অক্ষর ভেঙে যাচ্ছে সেখানে , বিশুদ্ধ সংকেত তৈরি হচ্ছে , অ্যাসিডিক দৃশ্য পড়ছে একটা সিলুয়েট পর্দায় । পাগল হাসছে মাথার ব্যান্ডেজ দেখে ।
মহাকর্ষীয় অতি চুম্বকীয় একটা সুতো ঝুলে আছে অস্ত্রের মতো , আর কোন ক্ষেপণাস্ত্র নেই। সকলেই ঋষির মতো অন্ধকার কুরে কুরে খায় । একদিন নিবন্ধীকৃত নির্দেশনামা রেখে গভীর অযৌন অভয়ারণ্যে হারিয়ে যাব এক তাল মাংসের মতো নষ্ট চতুরাশ্রম কারবারীদের ফেলে । নেমে আয় নরকের ঘোড়া তোকে আমি ব্যাঙের মতো শক্ত হয়ে যাওয়া দুটো পাথরের স্তন চিরে খাওয়াই , মাথাটা বনবন করে ঘুরছে ।
অট্টহাসিতে ঝনঝন করে ওঠে গ্রহদের জীবাশ্ম । ঘোড়াটি সমর্পিত অগ্ন কুণ্ড । শ্বেত তেজ । নীলাভ বায়ু । অষ্টম রিপুর ক্ষুদ্রাতি ক্ষুদ্র পরমাণুবিশেষ । সব ফোটনেরা ছিন্ন ভিন্ন করে দিচ্ছে কৃষ্ণনগরের কালো বিড়ালের পশুর লোম মায়াবী নারীদের পাতলা ফিনফিনে তুলতুলে কার্পেট পোশাক রেশমের ঠোঁট জ্বলজ্বল করছে বলে । নিজে রাতেই হাঁটতে হাঁটতে ছিঃ ছিঃ জাহান্নামের ডিম কিনে আনি ! জমির কাছে ঝুলে থাকা সাপেদের পোষ মানায় জানালাটি বীভৎস ময়ূরাক্ষী নৃত্যের নাচতে নাচতে ইন্দ্রের অশ্লীল অন্তঃপুরে ঢুকে যাচ্ছে এখন চাইছে বৃহৎ দেবতা
(৫)
মাঝে মাঝেই আমার পিশাচের থেকেও আরো ঝাঁঝালো কোন অ্যামাইনো ফ্লুইড ভর্তি গর্ভের জলভর্তি বেলুনটা বিস্ফারিত হয়ে ফেটে যেতেই মুখগহ্বরের সরলরৈখিক কিম্ভূত বিকৃত হাসপাতালের মৃতদেহের মলমূত্র , উটের কালো পায়খানা লেগে থাকা জামাটাকে দেখে আমার ভয় হয়। জলজ জানোয়ারের ভেতরে যে আছে তার অনেকদিন আগেই সম্পাদ্যের সুক্রোজ স্খলন ঘটে গেছে। রোজ রাতে দুই হাতে চটচট করতে থাকা ক্যালসিয়ামের মতো নিঃশব্দ নর্তকীরা নাচছে টেলিকাস্ট এ খাওয়া গলার ভেতর , একটা তরঙ্গ । ঋতুপর্ণ তরঙ্গ । অক্ষর ভেঙে যাচ্ছে সেখানে , বিশুদ্ধ সংকেত তৈরি হচ্ছে , অ্যাসিডিক দৃশ্য পড়ছে একটা সিলুয়েট পর্দায় । পাগল হাসছে মাথার ব্যান্ডেজ দেখে ।
মহাকর্ষীয় অতি চুম্বকীয় একটা সুতো ঝুলে আছে অস্ত্রের মতো , আর কোন ক্ষেপণাস্ত্র নেই। সকলেই ঋষির মতো অন্ধকার কুরে কুরে খায় । একদিন নিবন্ধীকৃত নির্দেশনামা রেখে গভীর অযৌন অভয়ারণ্যে হারিয়ে যাব এক তাল মাংসের মতো নষ্ট চতুরাশ্রম কারবারীদের ফেলে । নেমে আয় নরকের ঘোড়া তোকে আমি ব্যাঙের মতো শক্ত হয়ে যাওয়া দুটো পাথরের স্তন চিরে খাওয়াই , মাথাটা বনবন করে ঘুরছে ।
অট্টহাসিতে ঝনঝন করে ওঠে গ্রহদের জীবাশ্ম । ঘোড়াটি সমর্পিত অগ্ন কুণ্ড । শ্বেত তেজ । নীলাভ বায়ু । অষ্টম রিপুর ক্ষুদ্রাতি ক্ষুদ্র পরমাণুবিশেষ । সব ফোটনেরা ছিন্ন ভিন্ন করে দিচ্ছে কৃষ্ণনগরের কালো বিড়ালের পশুর লোম মায়াবী নারীদের পাতলা ফিনফিনে তুলতুলে কার্পেট পোশাক রেশমের ঠোঁট জ্বলজ্বল করছে বলে । নিজে রাতেই হাঁটতে হাঁটতে ছিঃ ছিঃ জাহান্নামের ডিম কিনে আনি ! জমির কাছে ঝুলে থাকা সাপেদের পোষ মানায় জানালাটি বীভৎস ময়ূরাক্ষী নৃত্যের নাচতে নাচতে ইন্দ্রের অশ্লীল অন্তঃপুরে ঢুকে যাচ্ছে এখন চাইছে বৃহৎ দেবতা
(৫)
মহা ক্যাকটাসের পাচনতন্ত্র আর তৃতীয় বমির প্রকারভেদ
নিষিদ্ধ পল্লী থেকে ফিরে আসার সময় কালো কুচকুচে কুকুরীরাই আমার গায়ের গন্ধ শুঁকে নেয় খোসা ছাড়ানো বাদামের তলপেট ধুয়ে খাবে বলে । আমি চিনি জড়ানো বিস্কুটের পুরুষাঙ্গগুলো চিবোতে চিবোতে আইডিয়াল জুতোর দোকানের সামনে পড়ে থাকা নষ্ট কালো জুতোর শুকতালার মতো আমার শরীরে অসংখ্য কালো বিষের ফোঁড়া গুলো আবিষ্কার করি । আমার দেওয়ালে আটকানো বহুগামিতার ঘড়িটা পুরুষতান্ত্রিক প্রজনন তন্ত্রের পোশাক পরে আমারই অন্তেষ্টিক্রিয়ার হাড় চিবিয়ে খাচ্ছে ।
মধ্যবলয় চর্মরোগের সালফিউরিক আংটির মতোই একা কে ব্রহ্মাণ্ডের বৃহৎ চক্র ঘোরাতে ঘোরাতে মহাকাশ ভেদ করে হাঁ মুখ বিস্তার করে ? ঋতু ও রাতের অশৌচ পাথর দাঁতের খনিগুলো খেয়ে নেয় এ পবিত্র মুহূর্ত ? এই সন্ধিক্ষণে রাক্ষস জন্ম নেবে ভুল করে । সূর্যের মতো একটা বৃহৎ ডিম ফাটার উল্লাস ।
এই লোমশ পাহাড়ে একাকী কুকুরী ডেকে ওঠে নিজস্ব শ্বাসবায়ুর শব্দে , তামাটে বর্ণের ব্রহ্মচর্য ফেলে গার্হস্থের অবিনশ্বর মুকুট পরে আছি । এখানে পলল পাথরের কথা হোক । গ্রহরা প্রদর রঙের ক্ষুধা ফেলে বৃহৎ উল্টানো ঝুড়িতে নিজেদের খোলসের আগ্নেয় মূর্তিমান ধাতুর রস ফেলে নিঃশব্দ মৈথুনে লিপ্ত হয়েছে বারবার । শাঁখের মতোই আমারও ছদ্মবেশ সাপ ঘরে ঢুকে আসে ।আজ ফেলে রাখি চতুরাশ্রম ভঙ্গিমায় , প্রতিটি গাছের নখর দর্পণ শেষে কালো কালো তক্ষক ঘাম বিন্দু শুষে নেয় । কে এসে জানালায় স্বর্ণাক্ষরে লিখে যাবে পায়ের উৎকৃষ্ট খোদাইফলক দরজার আদিম মৈথুন শব্দ আর আসবাবপত্রটির মৃদু সংকর ভূমি জাত কোন বিস্ফোরণ ইঙ্গিত ? পিতা চক্রাসনে উবু হয়ে বসে আছে নিজের শরীরের ওপর । অসম্ভব সবই অসম্ভব থুতুর মতো ছড়িয়ে আছে সবকিছুই ।
এখনই মহা পৃথিবীর অক্ষর ভেঙে ভেঙে হরিণী তৈরি করে কোন সাদা পুষ্পবটিকার লাল নীলাদ্রি ছায়া গাছের প্রতিবিম্বের মতো কোন কারিগরি বস্ত্রালয় । আমার দুর্গন্ধ যোগ জম পুঁজ লালা রস ভর্তি শরীরটাকে ঢাকার জন্য একটি ইরাবতী নারী আঁশটে রঙের হরিদ্রাহ ঠোঁট আর পিত্তরসের মতো ধুম্রজালকের গোলাপ বাগানে একটা নষ্ট হাড়ের মালা রেখে যাচ্ছে ।
বৈদেহী নীলিমা সর্দার মাংসের কারবারীর মতো আমাকে থ্রি কোয়ার্টার কোয়ান্টাম কক্ষের নিপুন কর্পূর জবাই করা ডিম্বানুর ক্যাকটাস ছায়া গাছের রস দিয়ে গেছে রজস্বলা মাংসের প্যাকেটে ভরে , ১৯তম দিনের গর্ভনিরোধক বড়িতে তক্ষকের বিষ ছিল।
নিষিদ্ধ পল্লী থেকে ফিরে আসার সময় কালো কুচকুচে কুকুরীরাই আমার গায়ের গন্ধ শুঁকে নেয় খোসা ছাড়ানো বাদামের তলপেট ধুয়ে খাবে বলে । আমি চিনি জড়ানো বিস্কুটের পুরুষাঙ্গগুলো চিবোতে চিবোতে আইডিয়াল জুতোর দোকানের সামনে পড়ে থাকা নষ্ট কালো জুতোর শুকতালার মতো আমার শরীরে অসংখ্য কালো বিষের ফোঁড়া গুলো আবিষ্কার করি । আমার দেওয়ালে আটকানো বহুগামিতার ঘড়িটা পুরুষতান্ত্রিক প্রজনন তন্ত্রের পোশাক পরে আমারই অন্তেষ্টিক্রিয়ার হাড় চিবিয়ে খাচ্ছে ।
মধ্যবলয় চর্মরোগের সালফিউরিক আংটির মতোই একা কে ব্রহ্মাণ্ডের বৃহৎ চক্র ঘোরাতে ঘোরাতে মহাকাশ ভেদ করে হাঁ মুখ বিস্তার করে ? ঋতু ও রাতের অশৌচ পাথর দাঁতের খনিগুলো খেয়ে নেয় এ পবিত্র মুহূর্ত ? এই সন্ধিক্ষণে রাক্ষস জন্ম নেবে ভুল করে । সূর্যের মতো একটা বৃহৎ ডিম ফাটার উল্লাস ।
এই লোমশ পাহাড়ে একাকী কুকুরী ডেকে ওঠে নিজস্ব শ্বাসবায়ুর শব্দে , তামাটে বর্ণের ব্রহ্মচর্য ফেলে গার্হস্থের অবিনশ্বর মুকুট পরে আছি । এখানে পলল পাথরের কথা হোক । গ্রহরা প্রদর রঙের ক্ষুধা ফেলে বৃহৎ উল্টানো ঝুড়িতে নিজেদের খোলসের আগ্নেয় মূর্তিমান ধাতুর রস ফেলে নিঃশব্দ মৈথুনে লিপ্ত হয়েছে বারবার । শাঁখের মতোই আমারও ছদ্মবেশ সাপ ঘরে ঢুকে আসে ।আজ ফেলে রাখি চতুরাশ্রম ভঙ্গিমায় , প্রতিটি গাছের নখর দর্পণ শেষে কালো কালো তক্ষক ঘাম বিন্দু শুষে নেয় । কে এসে জানালায় স্বর্ণাক্ষরে লিখে যাবে পায়ের উৎকৃষ্ট খোদাইফলক দরজার আদিম মৈথুন শব্দ আর আসবাবপত্রটির মৃদু সংকর ভূমি জাত কোন বিস্ফোরণ ইঙ্গিত ? পিতা চক্রাসনে উবু হয়ে বসে আছে নিজের শরীরের ওপর । অসম্ভব সবই অসম্ভব থুতুর মতো ছড়িয়ে আছে সবকিছুই ।
এখনই মহা পৃথিবীর অক্ষর ভেঙে ভেঙে হরিণী তৈরি করে কোন সাদা পুষ্পবটিকার লাল নীলাদ্রি ছায়া গাছের প্রতিবিম্বের মতো কোন কারিগরি বস্ত্রালয় । আমার দুর্গন্ধ যোগ জম পুঁজ লালা রস ভর্তি শরীরটাকে ঢাকার জন্য একটি ইরাবতী নারী আঁশটে রঙের হরিদ্রাহ ঠোঁট আর পিত্তরসের মতো ধুম্রজালকের গোলাপ বাগানে একটা নষ্ট হাড়ের মালা রেখে যাচ্ছে ।
বৈদেহী নীলিমা সর্দার মাংসের কারবারীর মতো আমাকে থ্রি কোয়ার্টার কোয়ান্টাম কক্ষের নিপুন কর্পূর জবাই করা ডিম্বানুর ক্যাকটাস ছায়া গাছের রস দিয়ে গেছে রজস্বলা মাংসের প্যাকেটে ভরে , ১৯তম দিনের গর্ভনিরোধক বড়িতে তক্ষকের বিষ ছিল।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন