জায়মান জীবন-১৫
নিমাই জানা
১.
নীহারিকা ও বিনীত ঈশ্বরী পাঠ
মহাশিবের চতুষ্পদী নীহারিকার পাশ থেকে উমা কিশোর রাতের বিনীত কেশরপাঠ নিয়ে নেমে আসছেন বিষুবরেখায়
মরচে জানালার জম্বুদ্বীপের অষ্টাদশ পুরাণ পাঠের নির্মল অচ্যুতসন্তান মহালক্ষীর জন্ম দিলেন নির্ভার ইকুয়েশন শরীর থেকে
জানালাটির প্রাচীরে বিভূতি গুণমানের ল্যাকেসিস বিষধর কনিকা নিয়ে নেশাখোর স্তন্যপানে উদোম হয়ে ওঠে জৈব শরীর
আমি সব অযৌনক্রিয়ার পাশে নৌকাটিকে কার্বোনেটেড কালো রঙ বাহারে নামিয়ে স্পিরিচুয়াল মন্ত্র শিখিয়ে যাই এক পক্ষকাল
এখানে ঈশ্বরীর যোগচিহ্ন বিষয়ক সব বাদামি রাতের কাহিনী ভেঙে আহূত রাতের ক্ষয়প্রাপ্ত শুক্রগ্রহে নেমে আসে দরজার পা,
দরজাটি আসলে কিছু নয় একটি সূক্ষ্মকোণে থাকা নিজেরই অবয়ব, আমি দেবতার পাশে দাঁড়িয়ে ঈশ্বরের কাল্পনিক মৃগনাভি ছিঁড়ে খেয়েছি অব্লিক কীলকাকৃতি লেখায় , সকলেই ধ্যান ঘোর মন্ত্র শিখেছে আণবিক অস্থিমজ্জায়, ক্লীবলিঙ্গ গুহা কন্দরের নরম মাংস দিয়ে এখানেও সকলেই ব্রাহ্ম-মুহূর্তের এসরাজ বাজায় , পুরোহিতের কোন ছায়া পড়তে নেই বাড়ির দক্ষিণ জানালার পাশে , বাবার লোমশ পোশাকটির উপর সান্দ্রতার কাবাবচিনি পুঁতে রেখেছেন আমার প্রপিতামহ ডান অলিন্দের ধারালো রক্তপাতের কাছে কোন নৈশকালীন শব্দের আবহবিকার ইতিহাস নেই
রুদ্রকালের শিখর চিহ্নে শোণিত পুরুষটি বাকল খসিয়ে ময়ূরীর তিলক গড়ছেন লালাভ কাঠ দিয়ে।
২.
অসম্পৃক্ত ময়ূরাক্ষী ও দ্বিপদী উপপাদ্য
সকলের অসম্পৃক্ত দেহ ঘরের ভেতর মেধা ও বিদ্যা নামের এক পরকীয়া নারী বসবাস করে আছে , দ্বিমুখী উপপাদ্যের মতো
আবরনহীন মধ্য উপবৃত্তাকার সায়াহ্ন নিভৃত নিলয়ের ভেতর সকলেই দক্ষ রাজার আহূত অগ্নিমন্ত্র শিখিয়ে চলে ব্যাসদেব হয়ে , ধ্বংস সুদর্শনের মতো শীতকাল বড় প্রাচীন মনে হলো আজ বিষাক্ত সরীসৃপের অঙ্গজ ছায়ায় এসো ময়ূরাক্ষী আজ দুজনে একটি গাছের অলীক মায়াবৃক্ষ খুঁজে ফিরি লজ্জাবতীর মতো তির ক্রীড়া মুলে
এই সংকট মোহগ্রস্ত আসুরিক যুদ্ধকালে সুমেরু উপমহাদেশে ঈশ্বর জেগে উঠবেন আবার ধ্যানমগ্ন ঘাস কণিকার মতো
তোমার গায়ের পাশে মায়ের রেতঃচিহ্ন ফুটে উঠল আজ , সব ঘোড়ার কঙ্কালগুলো নদীর পাশে এসে আসুরিক রেতঃপাত ঘটিয়ে যাবে তুলসী চারার পতঙ্গ হীন রাত পরীদের কাছে
আমার কোন জন্মদিন নেই বলে মেজেন্ডা পাহাড় আমার শুক্রাণু বাষ্প উড়িয়ে গেছে মৃত্যুবার্ষিকীর তৃতীয় অধ্যায়ে
ঈশ্বরী একবার এসেছিল আমার দুটো বিভূতি আকুন্দ ফুল ঘরে আমি পশ্চিমী অক্ষরেখার ওপর দাঁড়িয়ে কাল্পনিক চোখ দেখে নিতে পারি নির্ভার স্নায়ু কোষে কেলভিন থার্মোমিটার আমার দীর্ঘ অলঙ্কার গুলো ভেঙ্গে বাঁশির ভেতর গজিয়ে তোলেন সজীব অঙ্কুরোদগম
আমি রাতের আধপাগল মানুষটির পাশে বসে সেনাপতির কঠিন চতুর্ভুজ বোতাম আলগা করি ধৃতরাষ্ট্র হয়ে।
নীহারিকা ও বিনীত ঈশ্বরী পাঠ
মহাশিবের চতুষ্পদী নীহারিকার পাশ থেকে উমা কিশোর রাতের বিনীত কেশরপাঠ নিয়ে নেমে আসছেন বিষুবরেখায়
মরচে জানালার জম্বুদ্বীপের অষ্টাদশ পুরাণ পাঠের নির্মল অচ্যুতসন্তান মহালক্ষীর জন্ম দিলেন নির্ভার ইকুয়েশন শরীর থেকে
জানালাটির প্রাচীরে বিভূতি গুণমানের ল্যাকেসিস বিষধর কনিকা নিয়ে নেশাখোর স্তন্যপানে উদোম হয়ে ওঠে জৈব শরীর
আমি সব অযৌনক্রিয়ার পাশে নৌকাটিকে কার্বোনেটেড কালো রঙ বাহারে নামিয়ে স্পিরিচুয়াল মন্ত্র শিখিয়ে যাই এক পক্ষকাল
এখানে ঈশ্বরীর যোগচিহ্ন বিষয়ক সব বাদামি রাতের কাহিনী ভেঙে আহূত রাতের ক্ষয়প্রাপ্ত শুক্রগ্রহে নেমে আসে দরজার পা,
দরজাটি আসলে কিছু নয় একটি সূক্ষ্মকোণে থাকা নিজেরই অবয়ব, আমি দেবতার পাশে দাঁড়িয়ে ঈশ্বরের কাল্পনিক মৃগনাভি ছিঁড়ে খেয়েছি অব্লিক কীলকাকৃতি লেখায় , সকলেই ধ্যান ঘোর মন্ত্র শিখেছে আণবিক অস্থিমজ্জায়, ক্লীবলিঙ্গ গুহা কন্দরের নরম মাংস দিয়ে এখানেও সকলেই ব্রাহ্ম-মুহূর্তের এসরাজ বাজায় , পুরোহিতের কোন ছায়া পড়তে নেই বাড়ির দক্ষিণ জানালার পাশে , বাবার লোমশ পোশাকটির উপর সান্দ্রতার কাবাবচিনি পুঁতে রেখেছেন আমার প্রপিতামহ ডান অলিন্দের ধারালো রক্তপাতের কাছে কোন নৈশকালীন শব্দের আবহবিকার ইতিহাস নেই
রুদ্রকালের শিখর চিহ্নে শোণিত পুরুষটি বাকল খসিয়ে ময়ূরীর তিলক গড়ছেন লালাভ কাঠ দিয়ে।
২.
অসম্পৃক্ত ময়ূরাক্ষী ও দ্বিপদী উপপাদ্য
সকলের অসম্পৃক্ত দেহ ঘরের ভেতর মেধা ও বিদ্যা নামের এক পরকীয়া নারী বসবাস করে আছে , দ্বিমুখী উপপাদ্যের মতো
আবরনহীন মধ্য উপবৃত্তাকার সায়াহ্ন নিভৃত নিলয়ের ভেতর সকলেই দক্ষ রাজার আহূত অগ্নিমন্ত্র শিখিয়ে চলে ব্যাসদেব হয়ে , ধ্বংস সুদর্শনের মতো শীতকাল বড় প্রাচীন মনে হলো আজ বিষাক্ত সরীসৃপের অঙ্গজ ছায়ায় এসো ময়ূরাক্ষী আজ দুজনে একটি গাছের অলীক মায়াবৃক্ষ খুঁজে ফিরি লজ্জাবতীর মতো তির ক্রীড়া মুলে
এই সংকট মোহগ্রস্ত আসুরিক যুদ্ধকালে সুমেরু উপমহাদেশে ঈশ্বর জেগে উঠবেন আবার ধ্যানমগ্ন ঘাস কণিকার মতো
তোমার গায়ের পাশে মায়ের রেতঃচিহ্ন ফুটে উঠল আজ , সব ঘোড়ার কঙ্কালগুলো নদীর পাশে এসে আসুরিক রেতঃপাত ঘটিয়ে যাবে তুলসী চারার পতঙ্গ হীন রাত পরীদের কাছে
আমার কোন জন্মদিন নেই বলে মেজেন্ডা পাহাড় আমার শুক্রাণু বাষ্প উড়িয়ে গেছে মৃত্যুবার্ষিকীর তৃতীয় অধ্যায়ে
ঈশ্বরী একবার এসেছিল আমার দুটো বিভূতি আকুন্দ ফুল ঘরে আমি পশ্চিমী অক্ষরেখার ওপর দাঁড়িয়ে কাল্পনিক চোখ দেখে নিতে পারি নির্ভার স্নায়ু কোষে কেলভিন থার্মোমিটার আমার দীর্ঘ অলঙ্কার গুলো ভেঙ্গে বাঁশির ভেতর গজিয়ে তোলেন সজীব অঙ্কুরোদগম
আমি রাতের আধপাগল মানুষটির পাশে বসে সেনাপতির কঠিন চতুর্ভুজ বোতাম আলগা করি ধৃতরাষ্ট্র হয়ে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন