।। প্রতিদিন বিভাগ।।
।। মে সংখ্যা।।
।। শিক্ষা ও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।।
হীরক বন্দ্যোপাধ্যায়-র কবিতা
১.
যদি প্রেম না দিলে
এবার জন্মদিনে তোমাকে রেখে আসব বিনোদিনীর কাছে ,তুমি ই না একদিন শর্ত ভাঙার খেলায় বিশ্বাসী ছিলে
সেখানে কিছুটা শুশ্রূষা পেলে তুমি ফের
ক্যামেরার সামনে দাঁড়াতে পারবে
অকস্মাৎ স্মৃতির অতল থেকে
যদি উঠে আসে সোনাঝুরির হাট
খোয়াইয়ের বন,জ্যোৎস্নারাতে কোপাইয়ের
মোক্ষলাভের আশায় ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে
বয়ে যাওয়া শূন্যে ডুবছে
ভূমন্ডল তখন...
নিরুদ্দেশ যাত্রায় কী যে কৌতূহল বারবার মনে পড়বে ঘরে বাইরে চিত্রা চৈতালি মানসী খেয়া
আহা সোনার তরীতে চেপে
কীভাবে যে ঢেউয়ের পর ঢেউ ভাঙছে পাড় অন্ধকারে......
আমাকে স্ফুলিঙ্গ দাও,আমি দেবো উন্মুক্ত বিমলা, আমাকে প্রেম দাও,আমি দেবো রাণুর নীল সাদা পতাকা কালো মেঘ সাদা বৃষ্টি ,এবার পঁচিশে বৈশাখে তোমার জন্মদিনে
ভেবেছি, তোমাকে নিয়ে একটা
এগজিবিশান করব ,থাকবে সিমলে পা হাড়ের বাড়ি ,কালিম্পঙের বনবাংলো, মংপুতে রবীন্দ্রনাথের প্রচ্ছদ টাঙানো থাকবে শাল মহুয়ার জঙ্গলে
তারপর অনেক রাস্তা ঘুরে
সুচরিতা ব্যাক স্টেজে গান গাইবে
মোমবাতির টিমটিমে আলোয়
শুধু অবলা সুন্দরী থাকবে পটের বিবীটি সেজে
তখন কেবল একটাই সান্ত্বনা
একটা জম্পেশ কান্ড ঘটবে
প্রেম কে সরাসরি প্রেম বলতে কারো
সাহস হবে না.....প্রেম যে নিরীশ্বর একথা মনে মনে জানবে সবাই ...
২.
প্রতিদিন আমার রবীন্দ্রনাথ
মাঝে মধ্যে গোরা খুলে বসি
মাঝে মধ্যেই ঘরেবাইরে অথবা রক্তকরবী
মাঝে মাঝে চার অধ্যায় কিংবা বিসর্জন
কারণে অকারণে কিছুটা পড়ার পর মনে হয়ে
আর এগোবার শক্তি নেই
সংলাপ আর বিষয়ভাবনা তো শুধু নয়
যেন এক দীক্ষালাভ, বহুবার চেষ্টা করেছি
একটানা শেষ করে দেবো ,পারিনি।
এইসব লেখার পাশে বসে থাকি চুপ করে ।
আড্ডায় আসরে জমায়েতে যতবার গেছি
রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে বলতে একবার ও সূচরিতা
অথবা বিমলা এমনকি নন্দিনীর কথা বলতে পারিনি
অথচ অগুনতিবার বলতেইতো চেয়েছি।
বর্তমানের চেয়ে দাঁড়িপাল্লা য় অতীতের ভার চিরকাল বেশি হয়ে যায় ।
শুধু এটুকুই ভবিষ্যতের জন্য বলা আমাদের রবীন্দ্রনাথ আছেন আমার রবীন্দ্রনাথ হয়ে ...
মাঝে মধ্যে গোরা খুলে বসি
মাঝে মধ্যেই ঘরেবাইরে অথবা রক্তকরবী
মাঝে মাঝে চার অধ্যায় কিংবা বিসর্জন
কারণে অকারণে কিছুটা পড়ার পর মনে হয়ে
আর এগোবার শক্তি নেই
সংলাপ আর বিষয়ভাবনা তো শুধু নয়
যেন এক দীক্ষালাভ, বহুবার চেষ্টা করেছি
একটানা শেষ করে দেবো ,পারিনি।
এইসব লেখার পাশে বসে থাকি চুপ করে ।
আড্ডায় আসরে জমায়েতে যতবার গেছি
রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে বলতে একবার ও সূচরিতা
অথবা বিমলা এমনকি নন্দিনীর কথা বলতে পারিনি
অথচ অগুনতিবার বলতেইতো চেয়েছি।
বর্তমানের চেয়ে দাঁড়িপাল্লা য় অতীতের ভার চিরকাল বেশি হয়ে যায় ।
শুধু এটুকুই ভবিষ্যতের জন্য বলা আমাদের রবীন্দ্রনাথ আছেন আমার রবীন্দ্রনাথ হয়ে ...
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন